বেস্ট ব্র্যান্ড এক্সিলেন্স হিসেবে পুরস্কার পেল ওয়ালটন ই-প্লাজা

ইলেকট্রনিক্স খাতে ‘বেস্ট ব্র্যান্ড এক্সিলেন্স’ ক্যাটাগরিতে ই-কমার্স মুভার্স অ্যাওয়ার্ড (ইকমা) পেল বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ই-প্লাজা। প্রায় দুই যুগ ধরে বিশ্বমানের ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন, রপ্তানি এবং দেশের ই-কমার্স খাতের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং ডিজিটাল স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ওয়ালটনকে এই পুরস্কার দেয় ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)।
বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ওয়ালটন ই-প্লাজাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছ থেকে ই-কমার্স মুভার্স অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ডিরেক্টর নিশাত তাসনিম শুচি এবং ওয়ালটন প্লাজার চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. রায়হান।
পুরস্কার প্রাপ্তির প্রতিক্রিয়ায় ওয়ালটন হাই-টেকের পরিচালক নিশাত তাসনিম শুচি বলেন, যেকোনো পুরস্কারই আনন্দের। পুরস্কার পাওয়ার পর দায়িত্ব আরও বেড়ে যায়। ওয়ালটন দেশের ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল, হোম অ্যান্ড কিচেন এবং ডিজিটাল ডিভাইস উৎপাদন খাতে পথিকৃৎ। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে সুদৃঢ় অবস্থান ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ওয়ালটন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলছে। করোনা মহামারির বিভীষিকাময় দিনগুলোতেও আমরা থেমে থাকিনি। ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে গ্রাহকরা পণ্য কিনতে পেরেছেন। অর্ডারকৃত পণ্যগুলো মানুষের দুয়ারে পৌঁছে দিয়েছি আমরা। করোনার পরে এই ই-কমার্স খাত আরো বেগবান হয়েছে। এভাবে বাংলাদেশে ই-কমার্সকে এগিয়ে নিতে কাজ করছে ওয়ালটন। শিগগিরই বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ডের কাতারে উঠে আসবে ওয়ালটন। সে লক্ষ্য অর্জনে এই পুরস্কার আমাদের উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা যোগাবে।
অনুষ্ঠানে ২৭ ক্যাটাগরিতে ওয়ালটনসহ মোট ৩৪ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ‘ইকমা’ সম্মাননা দিয়েছে ই-ক্যাব। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার।
Comment / Reply From
You May Also Like
নতুন সংবাদ
পড়ে দেখুন
Vote / Poll
ঈদযাত্রায় এবছর যানজট অনেকটা কম হবার কারণ কী বলে মনে করেন?